সঙ্কীর্ণ মানসিকতার এই দেশে মুক্ত মন নিয়ে নতুন ধারার কোনো উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা খুবই কঠিন। সমালোচক আর বিরুদ্ধবাদীতার অভাব নাই। আপনি ভালো কিছু করবেন, তাতে যাদের কোনোই ক্ষতি হচ্ছে না, তাদেরও গা জ্বলে! আর যদি সামান্যতম খুঁতও খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে তো কথাই নেই, গুষ্টিশুদ্ধ উদ্ধার করে ছাড়বে!
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ যথার্থই বলেছেন : যে দেশে গুনীর কদর নেই, সেখানে গুনী জন্মায় না।’ চলার পথে একটু-আধটু ভুল তাদেরই হয়- যারা পথে নামে এবং কাজ করে। কাজ যে করে না, ভুল তার হয় না। অন্যের ভুল ধরা সহজ, কিন্তু নিজে করে দেখানো কঠিন। নিজের কাজ ফেলে যে কেবল অন্যের ভুল খুঁজে বেড়ায়, তার নিজের আসলে তেমন কোনো কাজ নাই, বলার মতো কোনো অর্জনও নাই।
সামাজিক গণমাধ্যমে কেউ একজন ভালো কিছু পোস্ট করলেন, সেখানে আরেকজন ভালো মন্তব্য করলেন; সেই সংখ্যাটা আর বাড়ে না। কিন্তু কেউ যখন নেতিবাচক মন্তব্য করেন, সঙ্গে সঙ্গে উল্টাপাল্টা মন্তব্যের ফোয়ারা ছোটে...!!! যার ন্যূনতম স্বার্থহানি ঘটেনি, সেও একটা গালি দিয়ে প্রশান্তি অনুভব করে যেন! অন্যের ভালো দেখলে অহেতুক ঈর্ষা বোধ করাটা মানসিক রোগের লক্ষণ!
অবশ্যই অন্যায়-অনাচারের প্রতিবাদ করা উচিত, কিন্তু তাই বলে কোনোকিছু নিয়ে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করাও ঠিক নয়। ভুল করা অপরাধ নয়, একই ভুল বারবার করাটা অপরাধ। কেউ অনিচ্ছাকৃত ভুল করে দুঃখপ্রকাশ করলে অবশ্যই ক্ষমার যোগ্য। কাউকে তার ভুল স্বীকারের সুযোগ না দিলে সে নিজেকে শুধরাবে কিভাবে? আল্লাহ্ সুবহানুতায়ালা ক্ষমাশীলদের পছন্দ করেন। পবিত্র কোরআনে শাস্তি শব্দটি আছে ১১৭ বার আর ক্ষমা শব্দটি আছে ২৩৪বার। তার মানে তিনি শাস্তি প্রদানের দ্বিগুণ ক্ষমা করেন।
10 Minute School ক্রমশ যত বড় হবে, তত বড় বড় বাধার মুখোমুখি হতে হবে এবং সেইসব বাধা ডিঙিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। বাধা যদি তীব্র না হয় তো বুঝে নিতে হবে- অগ্রগতি থমকে আছে! আব্রাহাম লিঙ্কন বলেছেন : ‘মানুষের জনপ্রিয়তা বোঝা যায় তার শত্রুর সংখ্যা দিয়ে।’ এখন যেহেতু টেন মিনিট স্কুলের দর্শক ও অনুসারীর সংখ্যা অগুণতি, তাই প্রতিটি কথা ও কাজে অনেক বেশি সতর্কতা কাম্য।
একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে আমি সর্বদাই Ayman Sadiq-এর পাশে ছিলাম, আছি, থাকব। সর্বশক্তিমান আমাদের সবাইকে উত্তম বোধ-বুদ্ধি ও ধৈর্যশক্তি দান করুন (আমিন)।
![]() |
Ayman Sadiq |
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ যথার্থই বলেছেন : যে দেশে গুনীর কদর নেই, সেখানে গুনী জন্মায় না।’ চলার পথে একটু-আধটু ভুল তাদেরই হয়- যারা পথে নামে এবং কাজ করে। কাজ যে করে না, ভুল তার হয় না। অন্যের ভুল ধরা সহজ, কিন্তু নিজে করে দেখানো কঠিন। নিজের কাজ ফেলে যে কেবল অন্যের ভুল খুঁজে বেড়ায়, তার নিজের আসলে তেমন কোনো কাজ নাই, বলার মতো কোনো অর্জনও নাই।
সামাজিক গণমাধ্যমে কেউ একজন ভালো কিছু পোস্ট করলেন, সেখানে আরেকজন ভালো মন্তব্য করলেন; সেই সংখ্যাটা আর বাড়ে না। কিন্তু কেউ যখন নেতিবাচক মন্তব্য করেন, সঙ্গে সঙ্গে উল্টাপাল্টা মন্তব্যের ফোয়ারা ছোটে...!!! যার ন্যূনতম স্বার্থহানি ঘটেনি, সেও একটা গালি দিয়ে প্রশান্তি অনুভব করে যেন! অন্যের ভালো দেখলে অহেতুক ঈর্ষা বোধ করাটা মানসিক রোগের লক্ষণ!
অবশ্যই অন্যায়-অনাচারের প্রতিবাদ করা উচিত, কিন্তু তাই বলে কোনোকিছু নিয়ে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করাও ঠিক নয়। ভুল করা অপরাধ নয়, একই ভুল বারবার করাটা অপরাধ। কেউ অনিচ্ছাকৃত ভুল করে দুঃখপ্রকাশ করলে অবশ্যই ক্ষমার যোগ্য। কাউকে তার ভুল স্বীকারের সুযোগ না দিলে সে নিজেকে শুধরাবে কিভাবে? আল্লাহ্ সুবহানুতায়ালা ক্ষমাশীলদের পছন্দ করেন। পবিত্র কোরআনে শাস্তি শব্দটি আছে ১১৭ বার আর ক্ষমা শব্দটি আছে ২৩৪বার। তার মানে তিনি শাস্তি প্রদানের দ্বিগুণ ক্ষমা করেন।
10 Minute School ক্রমশ যত বড় হবে, তত বড় বড় বাধার মুখোমুখি হতে হবে এবং সেইসব বাধা ডিঙিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। বাধা যদি তীব্র না হয় তো বুঝে নিতে হবে- অগ্রগতি থমকে আছে! আব্রাহাম লিঙ্কন বলেছেন : ‘মানুষের জনপ্রিয়তা বোঝা যায় তার শত্রুর সংখ্যা দিয়ে।’ এখন যেহেতু টেন মিনিট স্কুলের দর্শক ও অনুসারীর সংখ্যা অগুণতি, তাই প্রতিটি কথা ও কাজে অনেক বেশি সতর্কতা কাম্য।
একজন শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে আমি সর্বদাই Ayman Sadiq-এর পাশে ছিলাম, আছি, থাকব। সর্বশক্তিমান আমাদের সবাইকে উত্তম বোধ-বুদ্ধি ও ধৈর্যশক্তি দান করুন (আমিন)।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন